উপকরণ :
কচুশাক বেশী পরিমাণ কারণ রান্নার পর অল্প হয়ে যায়
আমি রান্নার পর পাঁচশ গ্রাম হয়েছে।
রাজমা খোসা ছাড়ানো আড়াইশ গ্রাম
চিংড়ি পাঁচশ গ্রাম
রোদে শুকনো সাতকরা পাঁচ সাত টুকরো ছোট ছোট
পেয়াজ বাটা দুই টেবিল চামচ
রসুনবাটা এক টেবিল চামচ
ধনেগুঁড়া এক চা চামচ
হলুদগুঁড়া আধা চা চামচ
মরিচগুঁড়া এক চা চামচ
লবন স্বাদমতো
তেল আধাকাপ
প্রনালী :
কচুশাক বেছে ভালো করে ধুয়ে নিন। গরম পানিতে হালকা ভাপিয়ে নিলে গলা চুলকানি হবে না।
এখন পানি ঝরিয়ে আলাদা করে রাখুন। এখন হাড়ি তে তেল গরম করে এতে বাটা মশলা গুলো দিয়ে হালকা বাদামি হলে গুঁড়া মশলা গুলো দিন। চিংড়ি ও লবন
দিয়ে ভালো করে নেড়ে দিন।অল্প পানি দিয়ে চিংড়ি মাছ মশলায় কষান। ঢেকে রাখুন কয় মিনিট। এখন ঢাকনা খুলে রাজমা বীজ গুলো দিন। সাথে কচুশাক দিয়ে ভালো করে নেড়ে দিন। ঢেকে রাখুন পাঁচ সাত মিনিট। এখন অল্প পানি দিয়ে শুকনো সাতকরার টুকরো দিয়ে রান্না করুন।
দশ মিনিট পর যখন রাজমা চিংড়ি আর কচুশাক একদম গায়ে গায়ে লেগে থাকার মত থিকনেস হয়ে এসেছে তখন আচ কমিয়ে নামিয়ে নিন।
No comments:
Post a Comment